ABOUT
Saree is among the most favored attires of Bengali culture. While designs, style, and color may change for the saree, one thing never changes: Bengali women’s love for saree. There are many kinds of saree, but jamdani saree is the one that best represents Bengali culture. Artisans began making jamdani saree in the Mughal Empire in the fifteenth century. Before Mughal, the people of Jahangirnagar made jamdani. One jamdani saree takes three to six months to make. The length of a jamdani saree is twelve to thirteen feet. First, master weavers weave cotton muslin and silk on a loom inspired by nature and only used for the production of jamdani saree. Then the fabrics are dyed and dried in the open air for a couple of days. After the drying process, the cloth is submerged in rice gruel and dried for one week. The first step of wearing a saree is putting on a petticoat and blouse. The saree is then tucked into the petticoat waist on the right and left sides. The lower part of the saree must touch the floor slightly. Once the saree is tucked, the wearer starts making pleats. After five or six pleats in the saree, there should be a five or six inch gap. These pleats are tucked into the petticoat on the left side. Another portion of the saree, the pallu is placed over the left shoulder. Sumi Akter shares that her saree is a powerful object: when she wears a saree in the United States, she receives compliments from the people in this country. She feels proud because she represents her traditional dress.

— Anju Allo

BENGALI TRANSLATION BY ANJU ALLO
ওয়াকার– আদি বাংলাদেশের শাড

 আনুমানিক তারিখ– 15 শতাব্দীর 

সামগ্রী – সুতি মসলিন

বাঙালি সংস্কৃতিতে শাড়ি অন্যতম প্রিয় পোশাক। তবে শাড়ির জন্য ডিজাইন, স্টাইল, রঙ বদলে যায়, তবে একটি জিনিস শাড়ির জন্য কখনই পরিবর্তন হয় না যে বাঙালি মহিলারা শাড়ির প্রতি ভালবাসে। অনেক ধরণের শাড়ি রয়েছে তবে জামদানি শাড়িটি আমাদের বাঙালি সংস্কৃতিকে উপস্থাপন করে। লোকেরা পনেরো শতকে মুঘল সাম্রাজ্যে জামদানি শাড়ি তৈরি শুরু করে। মোঘলের আগে জাহাঙ্গীরনগরের লোকেরা জামদানি পরিবারগুলিতে জামদানিকে পণ্য হিসাবে তৈরি করতে শুরু করেছিল। একটি জামদানির শাড়ি তৈরি করতে সময় লাগে 3 থেকে 6 মাস। প্রথমত, মাস্টার তাঁতিরা সেরিকালচারের মাধ্যমে মসলিনের কাজ সংগ্রহ করে এবং সমস্ত মসলিনকে একটি আয়তক্ষেত্রাকার আকারে সাজিয়ে দেয় যা কেবল জামদানি শাড়ি তৈরির জন্য তৈরি হয়েছিল। মসলিনগুলির পুনর্বিন্যাসের প্রক্রিয়াটি সর্বনিম্ন কয়েক দিন সময় নেয়। তারপরে খোলা বাতাসে শুকনো মসলাগুলি শুকানোর প্রক্রিয়াটি কয়েক দিন সময় নেয়। এই শুকানোর প্রক্রিয়াটির পরে, তারা ভাত গ্রুয়েলের ডুমে নিমজ্জিত হয় এবং এটি শুকতে আরও এক সপ্তাহ সময় নেয়। জামদানি শাড়ির নিয়মিত দৈর্ঘ্য 12 থেকে 13 তম ফুট। তারপরে, শাড়িটি নিজেই একটি ড্রপে রাখুন। এর পরে ডান এবং বামের কোমরের পেটিকোটের মধ্যে আটকে থাকা শাড়ির একটি নিন। আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যে নীচের অংশটি শাড়ির সমাপ্তিটি মেঝেতে অল্পভাবে স্পর্শ করছে। এটি এখানে আবার শুরু করুন এবং তারপরে সুখী করা শুরু করুন। এর পরে শাড়িতে পাঁচ বা ছয়টি সুখ করুন এবং ফাঁক পাঁচ বা ছয় ইঞ্চি হওয়া উচিত। এরপরে পেটিকোটগুলিতে প্লিজটাকে বাম পাশের দিকে নিয়ে যান। শাড়ি কল পল্লুর আর একটি অংশ বাম কাঁধের উপরে রাখবে। আক্তার কেন তার কাগজে শাড়ির জন্য একটি শক্তিশালী বস্তু ভাগ করে নেয়। তিনি আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের শাড়ি পরেন এবং এই দেশের লোকদের কাছ থেকে প্রচুর প্রশংসা পেয়েছিলেন। তিনি তার গর্বিত বোধ করেন কারণ তিনি তার তিহ্যবাহী পোশাকটি উপস্থাপন করেন